ধাঁধা হলো এমন এক ধরনের শব্দ বা বাক্য যা সাধারণত রূপক অর্থে তৈরি করা হয় এবং যার মাধ্যমে মানুষকে কোনো প্রশ্ন বা সমস্যার উত্তর খুঁজতে হয়। এটি সাধারণত চতুর, কৌতূহল উদ্দীপক এবং মজার হয়।
ধাঁধার মূল উদ্দেশ্য হলো চিন্তাশক্তি বৃদ্ধি করা এবং সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটানো। ধাঁধা শিশুসহ বড়দের মধ্যেও বেশ জনপ্রিয় এবং এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ লোকজ সংস্কৃতি। ধাঁধার উদ্দেশ্য: চিন্তাশক্তি বৃদ্ধি করা, সৃজনশীলতার বিকাশ:বিনোদন ও শিক্ষা: মানসিক ব্যায়াম: লোকজ সংস্কৃতি সংরক্ষণ করা।
মজার ধাঁধা উত্তর সহ
মজার ধাঁধা সত্যিই এমন একটি মাধ্যম, যা কৌতূহল সৃষ্টি করে, চিন্তার খোরাক দেয় এবং একই সঙ্গে বিনোদনও জোগায়। এটি মানুষের মনকে উদ্দীপিত করার পাশাপাশি হাস্যরস ও বুদ্ধির মিশ্রণে একটি চমৎকার অভিজ্ঞতা তৈরি করে।
কোন বিলে জল নেই?
উত্তরঃ টেবিলে জল নেই।
কোন ফলের বীজ নাই বল দেখি দাদা। বলতে না পারো তাইলে বুঝবো তুমি একটা হাঁদা।
উত্তরঃ নারকেল।
গাছ নেই। আছে শুধু পাতা। মুখ নেই, কত কথা জীবন সঙ্গীড় সাথে কয়। জিনিসটি কি?
উত্তরঃ বই।
হাত নেই পা নেই তবু সে চলে অনাহরে মরে মানুষ এর অভাব হলে।
উত্তরঃ টাকা।
কোন জামা কেউ কখনো গাঁয়ে দেয় না?
উত্তরঃ পায়জামা কেউ গায়ে দেয় না।
আন্ধার ঘরে থাকে। নড়াচড়া করে একটুখানি খাবার পেলে খাবলে খাবলে ধরে। জিনিসটি কি?
উত্তরঃ জিহ্বা, মুখের মধ্যে থাকে।
ফস করে রেগে যায়, ধপ করে জ্বলে। বাক্স এ সারি সারি ঘুমে থাকে পড়ে?
উত্তরঃ দেশলাই।
মাথা ৩ টি। মুখ ১ টি। ক্ষুধা মোটে পায়না। খেতে দিলে খেতে থাকে পেট তবু ভরে না।কে সে?
উত্তরঃ মাটির চুলা।আগুন জ্বালিয়ে দিলে জলতেই থাকে।
এমন কি জিনিস আছে ভাই, যা নিজের থাকা ভালো। কিন্তু পরের কাছ থেকে পেলে মুখ হয়ে যায় কালো?
উত্তরঃ লজ্জা, লজ্জা নিজের কাছে থাকাই ভালো।
বৃষ্টি হলে তিন অক্ষরে আয়েশ করে খায়। কিন্তু তার মাথা কাটলে সুন্দরীদের হাতে উঠে যায়?
উত্তরঃ খিচুড়ি, বৃষ্টি হলে খিচুরি খাওয়া হয়। খিচুরির খি বাদ দিলে চুড়ি হয়ে যায়।
হাত দিলে বন্ধ করে দেয়। খোলে সূর্য দয়ে। ঘোমটা দেওয়া স্বভাব তার মুখটি নাহি তোলে?
উত্তরঃ লজ্জাবতী ফুলগাছ বা লতা।
পাখা ছাড়াই উড়ে চলে। মুখ নাই তবু ডাকে। বুক ছিড়ে আলো ছুটে। চিনো তুমি কি তারে?
উত্তরঃ উড়োজাহাজ।
কোন মূলের ফুল লাল হয়?
উত্তরঃ শিমূল ফুলের।
চার পায়ে বসি আমরা। আট পায়ে চলি। বাঘও নই ভাল্লুকও নই তবু আস্ত কাঁধে ঝুলি।
উত্তরঃ পালকি, পাল্কির মধ্যে মানুষ নেওয়াকে বুঝিয়েছে।
আমি কাদাঁই, আমি হাসাই, আমি প্রাণি না, আমায় দেখে সবাই ক্ষনিক ভোলে ব্যাথার সব বানী। আমি কে?
উত্তরঃ সিনেমা বা নাটক বা কোন ঘটনার দ্বারা তৈরি ভিডিও।
জলে থাকে তবু মাছ না, তবু মাছ বলে বাজারে বিক্রি হয়।
উত্তরঃ চিংড়িমাছ, (চিংড়ি পোকা)।
আমার মা যখন যায় তোমার মার পাশে হয়। তখন ২ মা হারিয়ে যায় নানার পুত্র হয় শেষে। কি হয়?
উত্তরঃ মামা হয়।
দীনেশ বাবু প্রতিদিন মুরগির সাথে রুটি খায় তাও তিনি নিরামিষভোজি কিভাবে?
উত্তর: মুরগি টি তার পোষা ছিল।
দুই অক্ষরের নাম যার সব যায়গায় রয়। প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খাবার হয়। শেষের অক্ষর বাদ দিলে খুব আপনজন হয়।
উত্তরঃ মাটি – টি, মা।
কোন জিনিসের নাম মুখে নিলেই জিনিসটি ভেঙ্গে যায়?
উত্তরঃ নীরবতা।
কোন খাবার যা রান্নায় লবন লাগে না?
উত্তরঃ নোনা ইলিশ।
শুধু ওপরে যায় কিন্তু কখনোই নিচে নামে না?
উত্তরঃ মানুষের বয়স।
কোন গ্রামে কোনো মানুষ নেই?
উত্তরঃ টেলিগ্রামে মানুষ নেই।
যে দেয় সে জানে। যে নেয় সে জানে না। যে জানে সে আবার নেয় না। জিনিসটি কি?
উত্তরঃ মেধা, জ্ঞান।
দশ দিন না ঘুমিয়ে কীকরে থাকা যায়?
উত্তরঃ রাতে ঘুমিয়ে দিনে জেগে।
বৃদ্ধ বরফকে আপনি কী বলবেন?
উত্তরঃ জল, পানি।
সমুদ্রে জন্মে আমি থাকি লোকের ঘরে। আবার একটু জলের স্পর্শ পেলে যাই আমি মরে। আমি কে বলতো?
উত্তরঃ লবন, নুন।
কোন হাস কখনোই ডিম পারে না?
উত্তরঃ ইতিহাস ডিম পারে না।
কোথায় নদী আছে, জল নেই, পাহাড় আছে, পাথর নেই, শহর আছে কিন্তু মানুষ নেই?
উত্তরঃ মানচিত্রে, ম্যাপে।
কোন গান গাওয়া যায় না?
উত্তরঃ বাগান গাওয়া যায় না।
রাজুর বাবার চার ছেলে । এরা হলো রাম, শ্যাম, যদু তাহলে চতুর্থ সন্তানের নাম কি?
উত্তরঃ রাজু।
আমি যাকে মামা বলি বাবাও বলে মামা। ছেলেও তাকে মামা বলে, মাও বলে মামা। মামা টা কে?
উত্তর: চাঁদ
উড়তে পেখম বীর। কিন্তু ময়ূর সে নয়। মানুষ খায় গরুকে খায়, বাঘ সে নয়।
উত্তর: মশা।
কোন ফলের ফুল ফোটে কি ফোটে না, সকালে-বিকালে কেউই তা তো দেখে না।
উত্তর: ডুমুর ফল।
আমি হাসাই আবার কাঁদাই, নই আমি প্রাণি।কে সে?
উত্তর: সিনেমা।
দীনেশ বাবু প্রতিদিন মুরগির সাথে রুটি খায় তাও তিনি নিরামিষভোজি কিভাবে?
উত্তর: মুরগি টি তার পোষা ছিল।
এমন কোন জিনিস যা সবার কাছে থাকে কারোর ছোট হয়, আবার কারোর বড়ো হয়।
উত্তর: মন।
কোন কার চলে না।
উত্তর: কুকার।
জল ছাড়া নদী,পাথর ছাড়া পাহাড় এবং মানুষ ছাড়া শহর কোথায় পাওয়া যায়।
উত্তর: একটি ম্যাপে।
আমি যাকে মামা বলি বাবাও বলে তাই, ছেলেও তাকে মামা বলে, মাও বলে তাই।’ – কাকে সবাই মামা বলে?
উত্তর: চাঁদ
কোন সে শয়তান নাকে বসে ধরে কান
উত্তর: চশমা।
আমি তুমি একজন দেখিতে একরূপ আমি কত কথা কই তুমি কেন থাক চুপ।
উত্তর: নিজের ছবি।
মধ্যখানে একটু পানি চুনকাম করা ঘর। ভেঙে গড়তে বললে গায়ে আসে জ্বর।’
উত্তর: ডিম
আমি নিজে খাই না, আমি নিজের মুখে অন্যকে খাওয়াই আমি কে।
উঃ চামচ।
শোন ভাই কালিদাসের হেয়ালীর ছন্দ, দরজা আছে হাজারটা তবু কেন বন্ধ।
উত্তরঃ মশারী
শুভ্রবাসান দেহ তার, করে মানুষের অপকার। চিতায় তারে পুড়িয়া মারে, তবু সে উহ আহ না করে।
উত্তরঃ সিগারেট
একটা ঘড়ির উপর দিয়ে একটা ঘোড়া চলে গেল, ঘড়িটার কটা বাজবে।
উত্তরঃ বারোটা।
বাঘের মত লাফ দেয়, কুকুর হয়ে বসে, পানির মধ্যে ছেড়ে দিলে, ছোলা হয়ে ভাসে।
উত্তরঃ ব্যাঙ
ওড়ে তবু পাখি নয় নামখানি কী তার চোখ নেই তাই কানে শুনেই খোঁজে বাহির-দ্বার।
উত্তরঃ বাঁদুর।
বলেনতো একজন নারী কি করে ৩০ দিন না ঘুমিয়ে কাটাতে পারে?
উত্তরঃ রাতে ঘুমিয়ে।
চার পায়ে বসি, আট পায়ে চলি বাঘ নয়, ভালুক নয়, আস্ত মানুষ গিলি।
উত্তরঃ পালকি।
হাত নাই, পা নাই, এ কেমন রসিক নাগর আনায়েসে পার হয় নদী কিংবা সাগর।
উত্তরঃ নৌকা/জাহাজ।
কালিদাস পণ্ডিতে কয় বাল্যকালের কথা, নয় হাজার তেঁতুল গাছে কয় হাজার পাতা।
উত্তরঃ আঠার হাজার পাতা।
হাঁস, মুরগি, কবুতর ডিম দেয় আর গরু, ছাগল, মহিষ দুধ দেয়। বলতে হবে এমনকে আছে যে দুধ ও ডিম দুটোয় দিতে পারে?
উত্তরঃ দোকানদ্বার।
চক থেকে এল সাহেব কোর্ট প্যান্ট পরে, কোর্ট প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা করে।
উত্তরঃ পেঁয়াজ।
আরো পড়ুন: প্রেমের কবিতা
দুষ্টু মিষ্টি ধাঁধা উত্তর সহ
দুষ্টু মিষ্টি ধাঁধা একটি বিশেষ ধরনের ধাঁধা, যা মজার এবং একটু খেয়ালী স্বভাবের হয়। এই ধাঁধাগুলোর মূল উদ্দেশ্য হলো হাস্যরস সৃষ্টি করা এবং মাঝে মাঝে বিভ্রান্তির মাধ্যমে চিন্তা করা।
এটি সাধারণত এমন প্রশ্ন হতে পারে, যেগুলো সরল মনে হলেও, উত্তরের জন্য মস্তিষ্কে একটু ঝামেলা বা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করে।দুষ্টু মিষ্টি ধাঁধা সামাজিক আড্ডা, পার্টি বা গ্যাদারিংয়ের জন্য আদর্শ। এগুলো হাস্যকর হলেও কিছু ক্ষেত্রে মানুষের সৃজনশীলতা এবং চিন্তার দক্ষতা পরীক্ষা করে।
শৈশবে কেলে পানা যৌবনে লাল অবশেষে সাদা রং কার এমন হাল।
উত্তরঃ কয়লা।
একটি পরিবারে মা-বাবা ও তাদর ৭জন ছেলে আছে॥ প্রত্যেক ছেলের একটি করে বোন আছে॥ ওই পরিবারে মোট সদস্য সংখ্যা কত??
উত্তরঃ ১০ জন।
এক চাকার এমন চক্কর ভাঙলে ফুঁড়ে ছপ্পরা।
উত্তরঃ টাকা।
গরমও নয়, ঠান্ডাও নয়, তবুও সেটা ফু দিয়ে খাই। বলুন তো এটার উত্তর কি ?
উত্তরঃ বাদাম।
আমি তুমি একজন দেখিতে এক রুপ, আমি কত কথা কই তুমি কেন থাক চুপ।
উত্তরঃ নিজের ছবি।
হাসিতে হাসিতে যায় নারী পর পুরুষের কাছে, যাইবার সময় কান্নাকাটি ভিতরে গেলে হাসে।
উত্তরঃ মেয়েদের হাতের চুঁড়ি।
পেটটা ফেলে অল্প পেলে পা গেলে পাও যন্ত্র তিন অক্ষরে সবটা লেখায় এমন ষড়যন্ত্র।
উত্তরঃ কলম।
শুভ্রবাসান দেহ তার, করে মানুষের অপকার। চিতায় তারে পুড়িয়া মারে, তবু সে উহ আহ না করে।
উত্তরঃ সিগারেট।
একটি অর্ধেক আপেল দেখতে ঠিক কিসের মত?
উত্তরঃ ঠিক একেবারে আপেলের বাকি অর্ধেকের মত….।
বলেনতো বিশ্বের সমস্ত দেশের স্বাধীনতার সাক্ষর কোথায় হয়েছিল?
উত্তরঃ চুক্তি পত্রের শেষ পাতার নিচের অংশে।
তোর দেশেতে সূর্য ওঠে সকাল বেলা ভোর বেলাতে বলতো দেহি কোন দেশেতে সূর্য ওঠে মাঝ রাতেতে।
উত্তরঃ নরওয়ে।
পোলা কালে বস্ত্রধারী যৌবনে উলঙ্গ, বৃদ্বকালে জটাধারী, মাঝখানে সুড়ঙ্গ।
উত্তরঃ বাঁশ
১০ জন মানুষ ১০ ঘন্টায় ইট দিয়ে একটি দেয়াল তৈরি করল, ঐ দেয়ালটি চার জন মানুষের তৈরি করতে কত সময় লাগবে?
উড়তে পেখম বীর, ময়ূর সে নয়। মানুষ খায় গরু খায়, বাঘ সে নয়।
উত্তর: মশা
কোন ফলের ফুল ফোটে কি ফোটে না, সকালে-বিকালে কেউ তো দেখে না।’
উত্তর: ডুমুর
কোন জিনিসের Head আছে Tail আছে কিন্তু Body নেই।
উত্তর: কয়েন।
কি টানলে ছোট হয়।
উত্তর: সিগারেট।
বুদ্ধি যদি তোমার থাকে ভাই বলো দেখি কোন সুখে সুখ নাই।
উত্তর: অসুখ।
আমার উপর বৃষ্টি পড়ে তবু আমি, ভিজে যাই না আমি কে।
উত্তর: জল।
কোন জিনিস বাচ্চা থেকেই বুড়ো।
উত্তর: বুড়ো আঙ্গুল।
চোখ বড়, দীর্ঘ কেশ একটা দাঁড়া, শক্ত বেশ জলের পোকা বলতো কে কদর তার বিদেশে।
উত্তরঃ গলদা চিংড়ি।
একটুখানি পুস্কনি, পানি টলমল করে। রাজার ছেলের সাধ্য নেই, জাল ফেলতে পারে।
উত্তরঃ চোখ।
রাত্রিকালে আঁধারেতে যার যার ঘরে, তার বাড়িতে সকল লোকে কান্নাকাটি করে।
উত্তরঃ চোর।
কোন প্রাণী বল দেহি ছয় ছয় পায়ে হাঁটে, ঘুরতে তাকে তোমরা দেখো যেথায় খুশি পথে গাটে।
উত্তরঃ পিঁপড়া।
তিন অক্ষরে নাম ভাই আছে দুনিয়ায়, শেষের অক্ষর বাদ দিলে ভাই, বাংলায় অর্থ তৈরি হতে হয়।
উত্তরঃ রেডিও।
রজনীতে জম্ম তার দিবসে মরণ, বিনাশ্রমে শূন্যপথে করে সে ভ্রমণ, ক্ষণে দর্শন হয়ে ক্ষণে অদর্শন, হঠাৎ পড়িলে সবে বলে অলক্ষণ।
উত্তরঃ তা।
দৌড়িয়ে গিয়ে জরিয়ে ধরে করছে টানাটানি মধ্যখানে খিল মেরেছে ভিতরে পড়েছে পানি।
উত্তরঃ খেজুর গাছ থেকে রস পড়া।
শুইতে গেলে দিতে হয় না দিলে ক্ষতি হয়।
উত্তরঃ দরজার খিল।
ঘসা দিলে মিটে আশা নইলে পড়ে সব নিরাশা।
উত্তরঃ ম্যাচ।
এক ঘরে জম্ম হয়, দুই সহোদর ভাই। মানুষের শরীর মাঝে, এর দেখা পাই।
উত্তরঃ চোখ।
তিন অক্ষরে নামটি তার আছে সবার ঘরে, প্রথম অক্ষর কেটে দিলে খেতে ইচ্ছে করে। মাঝের অক্ষর উড়ে গেলে বাজে সুরে সুরে।
উত্তরঃ বিছানা।
তিন অক্ষরে নাম মোর নাচতে পারি ভাল, শেষের অক্ষর বাদ দিলে মারতেও পারি ভাল।
উত্তরঃ লাটিম।
আইছি কাজে, কইনা লাজে, আছে দুই লরা তার মাঝে।
উত্তরঃ গাভির দুধ।
বিয়ের সময় দাদা দেয় একবার সারাজীবন বৌদি দেয় দেয় বারবার।
উত্তরঃ সিঁদুর।
চিৎ করে ফেলে উপর করে এমন করা করে, গহ্না শুদ্ধ নড়ে।
উত্তরঃ গয়না পড়ে শীল পাটায় মসলা বাটা।
পাচ বেটায় ধরে, বত্রিশ বেটায় করে এক বেটা ধাক্কিয়ে নেয় ঘরে।
উত্তরঃ ভাত খাওয়া।
তোমার বৌ তুমি গেলে দেয় না, কিন্তু আমি গেলে দেয়।
উত্তরঃ ঘোমটা।
তিন বর্ণে নাম যার অনেকেই খায়, পেট কেটে দিলে তার তাক হয়ে যায়। শেষ বর্ণ বিহনে সেজে পিতলেতে রয়, বলো নবীন ভাই-বোনেরা কোন সে বস্তু হয়।
উত্তরঃ তামাক।
আকাশ ধুমধুম পাতালে কড়া, ভাঙ্গল হাঁড়ি লাগল জোড়া।
উত্তরঃ মেঘের ডাক ও বিজলী।
অন্ধ নদী পিছল পথ হয়না দিন, সদা রাত, নদীর জন্য সোবেশাম, পায়ে পড়ে মাথার ঘাম।
উত্তরঃ পেট।
হাত আছে পা আছে মাথা তার কাটা আস্ত মানুষ গিলে খায় বুক তার ফাটা।
উত্তরঃ শার্ট।
ফুটোর মধ্যে দিয়ে ফাটা, নড়েছরে পড়ে আঠা, বল, কি বুঝেছিস বেটা?
উত্তরঃ দোয়াত, কলম কালি।
বর্ষাকালে তিন অক্ষরে আয়েশ করে খায়, কাটলে মাথা সুন্দরীদের হাতে উঠে যায়?
উত্তরঃ খিচুড়ি।
বলেনতো নেপোলিয়ান কোন যুদ্ধে মারা গিয়েছিল।
উত্তরঃ তার জীবনের শেষ যুদ্ধে।
শুরুতে বারণ কর মাথা ছাড়া চলতে বল দু’অক্ষরে সব মিলিয়ে থামবো কোথায় সময়টা বল।
উত্তরঃ নাচ।
শেষ পাতে জবাব নেই,lll উৎসবে মনে পড়বেই। শুভ কাজের শুরুতে হবে,lll তোমার মুখের প্রশংসায় ও পাবে?
উত্তরঃ মিষ্টি।
নাকের ডগায় পৈতেlll আটকান চৈতনে মার টানlll গলায় ধরে দাও পটকান ঘুরতে থাকে ঘ্যানের ঘ্যান।
উত্তরঃ লাট্টু।
আম নয়lll, জাম নয়, lllগাছে নাহি ফলে তবু সবাই তারে ফল নাম বলে।
উত্তরঃ পরীক্ষার ফল।
চোখ বড়, দীর্ঘ কেশ একটা দাঁড়া,lll শক্ত বেশ জলের পোকা বলতো কে কদর তার বিদেশে।
উত্তরঃ গলদা চিংড়ি।
বেড়ে যদি যায় একবারlll, কোনো ভাবেই কমে না।
উত্তর: বয়স।
প্রানীর জন্তু নয় পানিতে বাস করে, হাত নেই পা নেই তবু সাঁতার কাটে।
উত্তর: নৌকা।
আপনি তাকে ধরতে পারলে মেরে ফেলবেন lll,আর ধরতে না পারলে সে আপনার সঙ্গে থাকবে।
উত্তর: উকুন।
বুদ্ধি যদি তোমার থাকে ভাই বলো দেখি কোন সুখে সুখ নাই।
উত্তর: অসুখ।
আরো পড়ুন:- মোহাম্মদ নামের অর্থ কি
চিন্তার ধাঁধা উত্তর সহ
চিন্তার ধাঁধা এমন ধরনের ধাঁধা, যা আমাদের চিন্তা ও বিশ্লেষণ ক্ষমতাকে চ্যালেঞ্জ করে। এগুলোর সমাধান সাধারণত সরল নয়, এবং এগুলোর মধ্যে লজিক্যাল চিন্তা, প্যাটার্ন চিনহিত, এবং সমস্যার সমাধানে গভীর মনোযোগ দেওয়ার প্রয়োজন হয়।
শুইতে গেলে দিতে হয়lll, না দিলে ক্ষতি হয়lll, কালিদাস পন্ডিত কয় যাহা বুঝেছ তাহা নয়।
উত্তরঃ দরজার খিল।
পোলা কালে বস্ত্রধারী যৌবনে উলঙ্গllllll, বৃদ্বকালে জটাধারী মাঝখানে সুড়ঙ্গ।
উত্তরঃ বাঁশ।
তোর দেশেতে সূর্য ওঠে সকাল বেলা ভোর বেলাতে বলতো দেহি কোন দেশেতে সূর্য ওঠে মাঝ রাতেতে।
উত্তরঃ নরওয়ে।
হাসিতে হাসিতে যায় নারীlll পর পুরুষের কাছে, যাইবার সময় কান্নাকাটিlll ভিতরে গেলে হাসে।
উত্তরঃ মেয়েদের হাতের চুড়ী
কি করে একটি কাচা ডিমকে না ভেংগে কংক্রিটের ফ্লোরে ফেলতে পারবেন?
উত্তরঃ আপনি যে ভাবে ইচ্ছে ফেলতে পারেনlll, কেননা ডিম যেভাবেই পরুক কংক্রিটের ফ্লোর কখনো ভাংবে না।
১০ জন মানুষ ১০ ঘন্টায় ইট দিয়ে একটি দেয়াল তৈরি করল, ঐ দেয়ালটি চার জন মানুষের তৈরি করতে কত সময় লাগবে? কালিদাস পন্ডিতের ফাঁকি, আড়াইশ থেকে পাঁচ পঞ্চাশ গেলে আর কত থাকে বাকী।
উত্তরঃ কিছুই না, শূন্য।
বাঘের মত লাফ দেয়,lll কুকুর হয়ে বসে,পানির মধ্যে ছেড়ে দিলেlll, ছোলা হয়ে ভাসে।
উত্তরঃ ব্যাঙ
কালিদাস পণ্ডিতে কয় বাল্যকালের কথাlll, নয় হাজার তেঁতুল গাছে কয় হাজার পাতা।
উত্তরঃ আঠার হাজার পাতা।
বাঘের মত লাফ দেয়, কুকুর হয়ে বসেlll, পানির মধ্যে ছেড়ে দিলে সোলা হয়ে ভাসে।
উত্তরঃ ব্যাঙ।
জল ছাড়া নদীlll,পাথর ছাড়া পাহাড় এবং মানুষ ছাড়া শহর কোথায় পাওয়া যায়।
উত্তর: একটি ম্যাপে।
সাজালে সাজে বাজালে বাজে রান্নায়ও সে কাজের। বলো কি সে?
উত্তরঃ মাটির হাঁড়ি।
চার পায়ে বসি, আট পায়ে চলি বাঘ নয়lll, ভালুক নয়llllll, আস্ত মানুষ গিলি।
উত্তরঃ পালকি।
এক চাকার এমন চক্কর ভাঙলে ফুঁড়ে ছপ্পরা।
উত্তরঃ টাকা।
গরমও নয়, ঠান্ডাও নয়, তবুও সেটা ফু দিয়ে খাই। বলুন তো এটার উত্তর কি ?
উত্তরঃ বাদাম।
কচুরও হয়, কানেরও হয় কোন সে জিনিসটি উলটে পাবে শষ্যদানা নামটি বল কী?
উত্তরঃ লতি।
মাথা কাটলে যেটুকু পেলে পেট কাটলেও তাই তিন অক্ষরে রাতের বেলা পাহাড়া দিয়ে যাই।
উত্তরঃ কুকুর।
পাকা নাই উড়ে চলে, মুখ নাই ডাকে, বুক ছিড়ে আলো ছুটে চিন কি তারে?
উত্তরঃ উড়োজাহাজ।
যদি আপনার এক হাতে তিনটি আপেল ও চারটি কমলা এবং অপর হাতে চারটি আপেল ও তিনটি কমলা থাকে তবে কি বুঝতে হবে?
উত্তরঃ বুঝতে হবে আপনার হাত অনেক বড়।
শুইতে গেলে দিতে হয়lll, না দিলে ক্ষতি হয়, কালিদাস পন্ডিত কয়lll, যাহা বুঝেছ, তাহা নয়।
উত্তরঃ দরজার খিল
দশ মাথা এক হাত চলমান তাঁবু, রোদে-জলে তাঁবু মেলে হেটে যান বাবু।
উত্তরঃ ছাতা।
কোন গাছের নামে শীতের পোশাক আছে?
জলের জন্তু নয়, তবু জলে বাস করে। হাত নেই পা নেই, তবু সাঁতার কাটে!
উত্তর : নৌকো
আরো পড়ুন: ইসলামিক নামের গুরুত্ব
বাংলা ধাঁধা উত্তর সহ
লেজ মাথা পাখা আছে পাখি তবু নয়, ডানা তার মেলে দিয়ে উড়ে চলে যায়!
উত্তর : প্লেন/বিমান
কোন জিনিস গাছে সবুজ দোকানে কাল বাড়িতে আনলে লাল?
উত্তর : চা
কি খেলে পেট ভরে না, কিন্তু মন ভরে যায়!
উত্তর : কিস
আকাশে বাতাসে আছি পৃথিবীতে নাই চাঁদ আর তারাই আছি সূর্য তে নাই।
উত্তর :- আকার
পাখি নই তবুও আছে লেজ মাথা পাখা। উরে উরে যাই তবু যেথা ইচ্ছা সেথা।
উত্তর :- উরোজাহাজ
ঢাকায় আছে টাকায় আছে বাংলাদেশে নাই, কলকাতায় দুটো আছে সারা বিশ্বে নাই
উত্তর : ক
ফলের উপর পাতা মুধুট শরীর ভরা চোখ আনন্দেতে মিষ্টি সে ফল নুন দিয়ে খায় লোক!
উত্তর : আনারস
গরু দুধ দেয়, মুরগি ডিম দেয়, এমন কে আছে যে দুধ-ডিম একসাথে দেয়!
উত্তর : দোকানদার
বাঘের মতো লাফ দেয়, কুকুর হয়ে বসে, জলের মধ্যে ছেড়ে দিলে সোলা হয়ে ভাসে।
উত্তর : ব্যাং
ছেলেদের আছে মেয়েদের আছে ছেলেরা লুকিয়ে বেড়ায় মেয়েরা দেখিয়ে বেড়ায়!
উত্তর : পারস ব্যাগ
কোন পোকার খাবার মানুষ চুরি করে খায়?
উত্তর : মৌমাছির
সকালে জন্মলাভ বিকেলে মরন তার অভাবে সর্বজীবের বিফর জীবন!
উত্তর : সূর্য
পৃথিবীর মতো গোল, কিন্তু পৃথিবী নয়, পাতার মতো সবুজ,কিন্তু পাতা নয় রক্তের মতো লাল, কিন্তু রক্ত নয় বল দেখি উত্তরটা কি?
উত্তর : তরমুজ
আমি থাকি খলে তুমি থাকো ডালে তোমার আমার দেখা হবে মরণের পরে।
উত্তর :- মাছ আর লঙ্কা
আমার মধ্যে আছো তুমি তোমার মধ্যে নাই আমাদের মধ্যে আছো তুমি বাবার মধ্যে নাই
উত্তর :- আ
একলা তাকে যায় না দেখা সঙ্গী পেলে বাঁচে, আঁধার দেখে ভয়ে পালায় আলোয় ফিরে আসে!
উত্তর : ছায়া
তিন অক্ষর নামটি তার আছে সবার ঘরে প্রথম অক্ষর কেটে দিলে খেতে ইচ্ছে করে, মাঝের অক্ষর উড়ে গেলে বাজে সুরে সুরে।
উত্তর : বিছানা
সবাই রাতে দেয়, কেউ সময় পেলে দিনেও দেয়, টানা এক ঘন্টা আবার দূ ঘন্টাও ও দেয় কেউ কেউ সারারাত দেয়, কেউ আবার সকালেও দেয়! দেওয়ার সময় পুরো গরম হইয়া যায়!
উত্তর : ফোন চার্জ
নয়নে নয়নে থাকে দেখতে সুন্দর হয়, নয়নকে সুন্দর রাখে নয়নের কেউ নয়।
উত্তরঃ কাজল।
হাত দিলে বন্ধ করে সূর্যদোয়ে খোলে, ঘোমটা দেওয়া স্বভাব তার মুখ নাহি তোলে।
উত্তরঃ লজ্জাবতী লতা।
একটি অর্ধেক আপেল দেখতে ঠিক কিসের মত?
উত্তরঃ ঠিক একেবারে আপেলের বাকি অর্ধেকের মত….।
বলেনতো বিশ্বের সমস্ত দেশের স্বাধীনতার সাক্ষর কোথায় হয়েছিল?
উত্তরঃ চুক্তি পত্রের শেষ পাতার নিচের অংশে।
রান্না করতে লাগে এটা পেট কাটলে অন্য কাটলে মাথা নেই দোষ, তিন অক্ষরে গণ্য।
উত্তরঃ আগুন।
পেটটা ফেলে অল্প পেলে পা গেলে পাও যন্ত্র তিন অক্ষরে সবটা লেখায় এমন ষড়যন্ত্র।
উত্তরঃ কলম।
শুভ্রবাসান দেহ তার, করে মানুষের অপকার। চিতায় তারে পুড়িয়া মারে, তবু সে উহ আহ না করে।
উত্তরঃ সিগারেট।
হাত আছে পা নাই, বুক তার কাটা। আস্ত মানুষ গিলে খায়, মাথা তার কাটা।
উত্তরঃ সার্ট।
আরো পড়ুন: আল্লাহর ৯৯ নাম আরবি ও বাংলা অর্থসহ ফজিলত
হাসির ধাঁধা উত্তর সহ
হাসির ধাঁধা এমন এক ধরনের ধাঁধা, যা মজার এবং কৌতুকপূর্ণ হয়। এগুলো সাধারণত প্রশ্ন-উত্তরের আকারে থাকে এবং উত্তর শুনলেই মানুষ হাসতে থাকে। হাসির ধাঁধার মূল উদ্দেশ্য হলো মানুষকে আনন্দ দেওয়া, চিন্তার পাশাপাশি মজা যোগ করা।
বারো মাসের কচি মেয়ে তেরো মাসে পড়ে ডাইনে বাঁয়ে গন্ডা গন্ডা ছেলে প্রসব করে।
উত্তরঃ কলা গাছ।
তিন অক্ষরের এমন দেশ পেট কাটলে খাই যে বেশ।
উত্তরঃ আসাম।
জলেতে জন্ম যার,lll জলে ঘর বাড়ী ফকির নহে,lll ওঝা নহে, মুখেতে দাড়ী।
উত্তরঃ কচুরি পানা।
কোন মা ভাত দেয় না।
উত্তর: সিনেমা
গরম নয় ও ঠাণ্ডা নয় কিন্তু আমরা ফুঁ দিয়ে খাই।
উত্তর: বাদাম ভাজা।
কোন ফুল ,ফুল নয়।
উত্তর: বিউটিফুল।
কোন বরকে সবাই চায়।
উত্তর: খবর।
চক থেকে এল সাহেব কোর্ট প্যান্ট পরেlll, কোর্ট প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা করে।
উত্তরঃ পেঁয়াজ।
কাঁচাতে যেই ফল সর্বজনে খায়,lll পাঁকলে সেই ফল গড়াগড়ি যায়?
উত্তরঃ ডুমুর।
একটা ঘড়ির উপর দিয়ে একটা ঘোড়া চলে গেল, lllঘড়িটার কটা বাজবে।
উত্তরঃ বারোটা।
শহর থেকে এল সাহেবlll কোর্ট প্যান্ট পরে, কোর্ট প্যান্ট খোলার পরেlll চোখ জ্বালা করে।
উত্তরঃ পেঁয়াজ
উত্তরঃ কোন সময়ই লাগবে নাlllকারণ দেয়ালটি অলরেডি তৈরি আছে।
পোলা কালে বস্ত্রধারীlll যৌবনে উলঙ্গ, বৃদ্বকালে জটাধারী,lll মাঝখানে সুড়ঙ্গ।
উত্তরঃ বাঁশ
অতি ক্ষুদ্র জিনিসটা বহন করে মানুষটা ?
উত্তর: জুতো।
হাসিতে হাসিতে যায় নারী পর পুরুষের কাছেlll, যাইবার সময় কান্নাকাটি ভিতরে গেলে হাসে।
উত্তরঃ মেয়েদের হাতের চুঁড়ি।
কি টানলে ছোট হয়।
উত্তর: সিগারেট।
কোন কার চলে না।
উত্তর: কুকার।
শোন ভাই কালিদাসের হেয়ালীর ছন্দ, lllদরজা আছে হাজারটা তবু কেন বন্ধ।
উত্তরঃ মশারী।
দিন রাত ছলি ফিরি নাহি মোর অবসর দিন যায় মাস যায়lll, যায় চলে বছর।
উত্তরঃ ঘড়ি।
শৈশবে কেলে পানা যৌবনে লাল অবশেষে সাদা রং কার এমন হাল।
উত্তরঃ কয়লা।
একটি পরিবারে মা-বাবা ও তাদর ৭জন ছেলে আছে॥ প্রত্যেক ছেলের একটি করে বোন আছে॥ ওই পরিবারে মোট সদস্য সংখ্যা কত??
উত্তরঃ ১০ জন।
হাত নাই, পা নাই, এ কেমন রসিক নাগর আনায়েসে পার হয় নদী কিংবা সাগর।
উত্তরঃ নৌকা/জাহাজ।
মাথা ছোঁটে ‘ছিল’ তার পেট কাটা ‘মিল’ গোটা নিয়ে হেঁটে হেঁটে খোলে পায়ের খিল।
উত্তরঃ মিছিল।
ওড়ে তবু পাখি নয় নামখানি কী তার চোখ নেই তাই কানে শুনেই খোঁজে বাহির-দ্বার।
উত্তরঃ বাঁদুর।
বলেনতো একজন নারী কি করে ৩০ দিন না ঘুমিয়ে কাটাতে পারে?
উত্তরঃ রাতে ঘুমিয়ে।
ঘুমানো ছাড়া আমরা কোন কাজ করার সময় চোখ বন্ধ রাখি।
উত্তরঃ হাঁচি।
ব্রেকফাস্টে আপনি কি কখনো খেতে পারবেন না?
উত্তরঃ লাঞ্চ এবং ডিনার।
এমন কোন স্থান আছে, দেখতে যেথা পাই, মাকে দাদী, বৌকে মা, বাপকে বলে ভাই। উত্তরটা সোজা, একটু ভাবলেই পাবে, মাথায় হাত দিয়ে ভাই, কে এত ভাবে?
উত্তরঃ অভিনয় মঞ্চ।
পেট ভরে না তবু খায় সর্ব প্রাণি, প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খেলার নাম হয়।
উত্তরঃ বাতাস।
ফস করে রেগে যাই জ্বলি দপ করে, বাক্স এ সারি সারি ঘুমে থাকি পড়ে?
উত্তরঃ দেশলাই।
একলা তারে যায় না দেখা, সঙ্গী গেলে বাঁচে। আধার দেখে ভয়ে পালায়, আলোয় ফিরে আসে।
উত্তরঃ ছায়া।
লোহার চেয়ে শক্ত তুলোর চেয়ে নরম।
উত্তরঃ মন।
তোর দেশেতে সূর্য ওঠে সকাল বেলা ভোর বেলাতে বলতো দেহি কোন দেশেতে সূর্য ওঠে মাঝ রাতেতে।
উত্তরঃ নরওয়ে।
মুখেতে খেলে চুমু হাসে খল খল পেটের মাঝে শুধু জল করে ছল ছল।
উত্তরঃ হুক্কা।
গলা জরিয়ে আসে রসিক যুবতী কোমরে বসায়ে সমতনে বসতি।
উত্তরঃ কলসি।
জামাই এল কাজে বলতে পারিনা লাজে, আমার একটু কাজ আছে দুই ঠ্যাঙয়ের মাঝে।
উত্তরঃ গাই দোহান।
বুড়োদের ন’বার ছ’বার ছোকরাদের একবার।
উত্তরঃ সুই সুতা পরান।
অল্প দিলে ভাল লাগেনা, বেশি দিলে বিষ শাশুড়ি বলে বৌকে আন্দাজ মত দিস।
উত্তরঃ লবণ।
বুদ্ধির ধাঁধা উত্তর সহ
বুদ্ধির ধাঁধা এমন ধরনের ধাঁধা, যা মানুষের বুদ্ধিমত্তা, লজিক্যাল চিন্তা, এবং সমস্যা সমাধানের দক্ষতা পরীক্ষা করে। এগুলো সাধারণত একটু চ্যালেঞ্জিং হয় এবং সমাধান করতে কিছু সময় এবং মনোযোগের প্রয়োজন হয়।
আরো পড়ুন: বিদ্রোহী কবিতা
তিন বর্ণে নাম তার পুস্প কুরে বাস, দুয়ে তিনে হের মোরে ফরেতে প্রকাশ এ তিনে যাহা পাও তারে খেরে সবে, বরো দেখি কোন নামে চলি ভবে।
উত্তরঃ বকুল ফুল।
ফুটোর মাঝে ডুকিয়ে নাড়াচাড়া করে কখনো বোজে, কখনো খুলে থাকে ঘরে।
উত্তরঃ তালাচাবি।
ঢোকেনা, তবুও ঢোকাও কেন পরের মেয়ে কাদাও, পারলে উত্তর দাও?
উত্তরঃ হাতের চুড়ি।
এটার ভিতর ওটা দিয়া দুজনে রয় শুইয়া বাইরের লোকে যত ঠেলে , মুখটি মোটে নাহি খোলে।
উত্তরঃ দরজার খিল।
বেটির নাম পার্বতী নাচতে নাচতে গর্ভবতী।
উত্তরঃ নাটাই সুতা।
এক হাত গাছটা, ফল ধরে পাঁচটা।
উত্তরঃ হাতের পাঁচ আঙ্গুল।
রাতের নিঝুম পথে কে চলেছে ছুটে, রয়েছে কাছে অনেক টাকা পাছে বা কেউ লুটে।
উত্তরঃ রানার।
রাঙ্গা বিবি জামা গায়, কাটিলে বিবি দুই খান হয়।
উত্তরঃ মসুরির ডাল।
একই দামের শাড়ি, পরে দুইটি মেয়ে যায়। শাড়ি দুইটির দাম কতো? সম্পর্কটা জানা চাই।
উত্তরঃ দুই সতীন।
দুই ঠ্যাং ছড়াইয়া, মাঝে দিল ভরিয়া আপন কাজ করিয়া, পড়ে দেয় ছাড়িয়া।
উত্তরঃ যাতি দ্বারা সুপারি কাটা।
রাতের নিঝুম পথে কে চলেছে ছুটে, রয়েছে কাছে অনেক টাকা পাছে বা কেউ না নেয় লুটে
উত্তর: রানার।
সাজালে সাজে বাজালে বাজে, আবার সে লাগে রান্নার কাজে।
উত্তর: মাটির হাঁড়ি।
প্রানীর জন্তু নয় পানিতে বাস করে, হাত নেই পা নেই তবু সাঁতার কাটে।
উত্তর: নৌকা।
বেড়ে যদি যায় একবার, কোনো ভাবেই কমে না।
উত্তর: বয়স।
আপনি তাকে ধরতে পারলে মেরে ফেলবেন, আর ধরতে না পারলে সে আপনার সঙ্গে থাকবে।
উত্তর: উকুন।
অতি ক্ষুদ্র জিনিসটা বহন করে মানুষটা ?
উত্তর: জুতো।
শুঁড় দিয়ে করি কাজ নই আমি হাতি,পরের উপকার করি তবু গাই লাথি।
উত্তর: ঢেঁকি।
কায়স্ত অস্ত্র ছাড়া, পাঁঠা ছাড়ল পা। লবঙ্গে বঙ্গ ছাড়া, এনে দেব তা।’
উত্তর: কাঁঠাল
আমি হাসাই আমি কাঁদাই নই আমি প্রাণি, দেখতে এসে মোরে সদাই ক্ষণিক ভোলে ব্যথার বাণী।’ – কি দেখে ব্যথা ভোলে?
উত্তর: মাতা
আমি হাসাই আমি কাঁদাই, নই আমি প্রাণি। দেখতে এসে সবাই ক্ষণিক ভোলে ব্যথার বাণী।’
উত্তর: সিনেমা বা নাটক
আমি তুমি একজন দেখিতে এক রুপ, আমি কত কথা কই তুমি কেন থাক চুপ।
উত্তরঃ নিজের ছবি
কালিদাস পন্ডিতের ফাঁকি, আড়াইশ থেকে পাঁচ পঞ্চাশ গেলে কত থাকে বাকী?
উত্তরঃ কিছুই না, শূন্য
উত্তরঃ কোন সময়ই লাগবে না, কারণ দেয়ালটি অলরেডি তৈরি আছে।
শুইতে গেলে দিতে হয়, না দিলে ক্ষতি হয়, কালিদাস পন্ডিত কয়, যাহা বুঝেছ, তাহা নয়।
উত্তরঃ দরজার খিল
যদি আপনার এক হাতে তিনটি আপেল ও চারটি কমলা এবং অপর হাতে চারটি আপেল ও তিনটি কমলা থাকে তবে কি বুঝতে হবে?
উত্তরঃ বুঝতে হবে আপনার হাত অনেক বড়।
রান্না করতে লাগে এটা পেট কাটলে অন্য কাটলে মাথা নেই দোষ, তিন অক্ষরে গণ্য।
কচুরও হয়, কানেরও হয় কোন সে জিনিসটি উলটে পাবে শষ্যদানা নামটি বল কী?
উত্তরঃ লতি।
মাথা কাটলে যেটুকু পেলে পেট কাটলেও তাই তিন অক্ষরে রাতের বেলা পাহাড়া দিয়ে যাই।
উত্তরঃ কুকুর।
আম নয়, জাম নয়, গাছে নাহি ফলে তবু সবাই তারে ফল নাম বলে।
উত্তরঃ পরীক্ষার ফল।
দিন রাত ছলি ফিরি নাহি মোর অবসর দিন যায় মাস যায়, যায় চলে বছর।
উত্তরঃ ঘড়ি।
শোন ভাই কালিদাসের হেয়ালীর ছন্দ, দরজা আছে হাজারটা তবু কেন বন্ধ।
উত্তরঃ মশারী।
পোলা কালে বস্ত্রধারী যৌবনে উলঙ্গ, বৃদ্বকালে জটাধারী মাঝখানে সুড়ঙ্গ।
উত্তরঃ বাঁশ।
শুইতে গেলে দিতে হয়, না দিলে ক্ষতি হয়, কালিদাস পন্ডিত কয় যাহা বুঝেছ তাহা নয়।
উত্তরঃ দরজার খিল।
হাত আছে পা নাই, বুক তার কাটা। আস্ত মানুষ গিলে খায়, মাথা তার কাটা।
উত্তরঃ সার্ট।
বারো মাসের কচি মেয়ে তেরো মাসে পড়ে ডাইনে বাঁয়ে গন্ডা গন্ডা ছেলে প্রসব করে।
উত্তরঃ কলা গাছ।
তিন অক্ষরের এমন দেশ পেট কাটলে খাই যে বেশ।
উত্তরঃ আসাম।
সাজালে সাজে বাজালে বাজে রান্নায়ও সে কাজের। বলো কি সে?
উত্তরঃ মাটির হাঁড়ি।
শেষ পাতে জবাব নেই, উৎসবে মনে পড়বেই। শুভ কাজের শুরুতে হবে, তোমার মুখের প্রশংসায় ও পাবে?
উত্তরঃ মিষ্টি।
নাকের ডগায় পৈতে আটকান চৈতনে মার টান গলায় ধরে দাও পটকান ঘুরতে থাকে ঘ্যানের ঘ্যান।
উত্তরঃ লাট্টু।
বাঘের মত লাফ দেয়, কুকুর হয়ে বসে, পানির মধ্যে ছেড়ে দিলে সোলা হয়ে ভাসে।
উত্তরঃ ব্যাঙ।
কালিদাস পন্ডিতের ফাঁকি, আড়াইশ থেকে পাঁচ পঞ্চাশ গেলে আর কত থাকে বাকী।
উত্তরঃ কিছুই না, শূন্য।
কঠিন ধাঁধা উত্তর সহ
কঠিন ধাঁধা এমন ধরনের ধাঁধা, যা সমাধান করতে বেশ সময় লাগে এবং সঠিক উত্তর খুঁজে বের করার জন্য গভীর চিন্তা, মনোযোগ এবং বিশ্লেষণ ক্ষমতার প্রয়োজন হয়। এ ধরনের ধাঁধাগুলোর সাধারণত একাধিক স্তর থাকে এবং এগুলোর উত্তর পাওয়া সহজ নয়, বরং সৃজনশীল চিন্তা এবং সমস্যা সমাধানের বিভিন্ন কৌশল প্রয়োগ করতে হয়।
জলেতে জন্ম যার, জলে ঘর বাড়ী ফকির নহে, ওঝা নহে, মুখেতে দাড়ী।
উত্তরঃ কচুরি পানা।
মাথা ছোঁটে ‘ছিল’ তার পেট কাটা ‘মিল’ গোটা নিয়ে হেঁটে হেঁটে খোলে পায়ের খিল।
উত্তরঃ মিছিল।
শুরুতে বারণ কর মাথা ছাড়া চলতে বল দু’অক্ষরে সব মিলিয়ে থামবো কোথায় সময়টা বল।
উত্তরঃ নাচ।
বলেনতো নেপোলিয়ান কোন যুদ্ধে মারা গিয়েছিল।
উত্তরঃ তার জীবনের শেষ যুদ্ধে।
ঘুমানো ছাড়া আমরা কোন কাজ করার সময় চোখ বন্ধ রাখি।
উত্তরঃ হাঁচি।
ব্রেকফাস্টে আপনি কি কখনো খেতে পারবেন না?
উত্তরঃ লাঞ্চ এবং ডিনার।
শহর থেকে এল সাহেব কোর্ট প্যান্ট পরে, কোর্ট প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা করে।
উত্তরঃ পেঁয়াজ
হাসিতে হাসিতে যায় নারী পর পুরুষের কাছে, যাইবার সময় কান্নাকাটি ভিতরে গেলে হাসে।
উত্তরঃ মেয়েদের হাতের চুড়ী
আমাকে না পেলে, সবাই করে হায় হায়, ইচ্ছামতো আসি যদি, দেয় আমাকে বিদায়।’
উত্তর: পানি
আমি যারে আনতে গেলাম, তাকে দেখে ফিরে এলাম।
সে যখন চলে গেলো, তখন তারে নিয়ে এলাম।’– কী আনতে গিয়ে কী দেখলো?
উত্তর: বৃষ্টি ও পানি
কালো মুখো পুত যার, বুকে আঘাত করে, কিন্তু মার অভিশাপে, জ্বলে-পুড়ে মরে।’
উত্তর: দিয়াশলাই
কোন বরকে সবাই চায়।
উত্তর: খবর।
কোন ফুল ,ফুল নয়।
উত্তর: বিউটিফুল।
গরম নয় ও ঠাণ্ডা নয় কিন্তু আমরা ফুঁ দিয়ে খাই।
উত্তর: বাদাম ভাজা।
কোন মা ভাত দেয় না।
উত্তর: সিনেমা।
বুদ্ধিমান হলে বুদ্ধির দাও পরিচয়, ১+১ কখন ৩ হয়।
উত্তর: যখন কোন বাচ্চা অঙ্ক ভুল করে।
কাঁচা থাকতে সবাই খায়, পাঁকলে সে গড়াগড়ি খায়। জিনিসটি কি?
উত্তরঃ ডুমুর ফল।
এক আছে এক বুড়ি। তার চোখ বারো কুড়ি। কে সে বুড়ি?
উত্তরঃ আনারস
একবার জন্মায়, আবার মরে।আবার জন্মিয়ে তারপর মরে।জিনিসটি কি?
উত্তরঃ দাঁত
কী যা আপনার হলেও অন্য লোকেই বেশি মুখে নেই?
উত্তরঃ আপনার নিজের নাম।
লম্বা ১টা দেহ। মাথায় টিকি আছে। টিকিতে আগুন লাগালে দেহ পুরে যায়। জিনিসটি কি?
উত্তরঃ মোমবাতি।
কোন দিনটা খুব কাছে কিন্তু কোনোদিন এসে পৌঁছাতে পারে না?
উত্তরঃ আগামীকাল।
কোন মাসে আঠাশ দিন আছে?
উত্তরঃ সব মাসেই আছে।
কোন চিল কখনোই উড়ে না?
উত্তরঃ পাঁচিল/ দেওয়ালকে পাচিল বলে।
১ কেজি সোনা আর ১ কেজি তুলোর মধ্যে কোনটা বেশি ভারী?
উত্তরঃ দুটোই সমান। কারণ দুটোই ১ কেজি।
কোন টিয়া কখনোই ডাকে না?
উত্তরঃ খাটিয়া।
কি শুধু নামতে পারে তবে কখনোই উঠতে পারে না?
উত্তরঃ বৃষ্টি, বৃষ্টির পানি।
কোন জিনিস একবার খেলে আর কখনো খেতে চাবেন না। যা আপনাকে না জানিয়ে খাওয়ানো হয়।
উত্তরঃ ধোকা খেতে চাবেন না।
চার রূপসী চার রং মিলন হলে হয় এক রং।
উত্তরঃ পান-চুন-খয়ের-সুপারী।
এ হে হে তোমার গা ছুঁয়ে গেল কি? পারলে বলুন সে কে?
উত্তরঃ বাতাস গা দিয়ে বয়ে যায়।
কোন ফুলের নামটি উল্টালে একটি পাখির নাম হয়?
উত্তরঃ জবা। (উল্টালে বাজ পাখি হয়)
শীত কালে যার নেইকো মান গ্রীষ্ম কালে সে পায় শুধু সম্মান।
উত্তরঃ হাত পাখা।
এতটুকু ঘরখানি চুনকাম করা কোনো মিস্ত্রির সাধ্য নাই ভাইঙ্গা আবার করার। জিনিসটি কি?
উত্তরঃ ঝিনুক, ভেঙ্গে আবাড় গড়ার সাধ্য কারোর নাই।
হাঁড়ির ভিতর বালি, তার ভিতর হাজার ছেলে নাচে। একটু পরই হয় সে খাবার তপ্ত চুলার ধাপে। জিনিসটি কি?
উত্তরঃ মুড়ি ভাজার প্রক্রিয়া।
অনেক বড় আঙিনা। ঝাড় দিয়েও শেষ করা যায় না।আবার কতো ফুল ফুটে আছে সেখানে।যার নাই কোনো তুলনা। জিনিসটি কি?
উত্তরঃ আকাশ ও আকাশ ভরা তারা।
দশটি মাথা একটি হাত চলমান তাঁবু। রোদে-জলে তাঁবু মেলে হেটে যান বাবু।কে সে?
উত্তরঃ ছাতা।
নয়নে নয়নে থাকে দেখতে হয় সুন্দর। নয়নকে সুন্দর রাখে নয়নের কেউই নয়। কে সে?
উত্তরঃ কাজল।
বসে না, দাড়ায় না, চলতে থাকে সে। কারো ধার সে ধারে না ঠেকায় তাকে কে। জিনিসটি কি?
উত্তরঃ সময়।
কোন জিনিস কাটলে বড় হয়?
উত্তরঃ পুকুর কাতলে বড় হয়।
খেলে ভরে না পেট। তবু খায় সবাই। তার প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খেলার নাম হয়?
উত্তরঃ বাতাস, বাতাস থেকে প্রথম অক্ষর বাদ দিলে তাস হয়।
ব্যবহার করার জন্য এমন একটি জিনিস যাকে ভাঙতেই হবে?
উত্তরঃ ডিম। ভাঙ্গা ছাড়া খাওয়া যায় না।
আড়াইশো থেকে পাঁচ পঞ্চাশ বাদ দিলে কত থাকে?
উত্তরঃ শূন্য থাকে।
কান নাই মাথা নাই, আবার পেট ভরে খায়। কাম নাই কাজ নাই, মাথা নিয়ে ঘুমায়। কে আমি?
উত্তরঃ বালিশ।
তিন অক্ষরে নাম তার মেয়েরা গায়ে মাখে প্রথম অক্ষর বাদ দিলে গাছ বেয়ে উঠে মাঝের অক্ষর বাদ দিলে গাছে ফলে থাকে। আর শেষের অক্ষর বাদ দিলে হাঁটার পথ থাকে।
উত্তরঃ আলতা।
তিন অক্ষরে নাম তার প্রতি ঘরে পাবে অধ্যক্ষর বাদ দিলে বৎসর বুঝাবে মধ্য অক্ষর গেলে সবার ক্ষতি করে শেষের অক্ষর গেলে সবাই অবস্থান করে।
উত্তরঃ বাসন।
শেষ কথা: কঠিন ধাঁধা মস্তিষ্কের সৃজনশীলতা এবং বিশ্লেষণ ক্ষমতা পরীক্ষা করে। এগুলো সাধারণত জটিল এবং বহু স্তরের সমস্যা সমাধানের জন্য তৈরি হয়, যার মাধ্যমে চিন্তা করার দক্ষতা এবং ধৈর্য বৃদ্ধি পায়। কঠিন ধাঁধা আমাদের সমস্যার সমাধানে নতুন কৌশল এবং চিন্তা ধারার প্রয়োগে সাহায্য করে, যা জীবনের অন্যান্য দিকেও উপকারী হতে পারে।